গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
উপজেলা কৃষি অফিসারের কার্যালয়
পাথরঘাটা, বরগুনা।
ভার্মি কম্পোস্ট চাষীর সফলতা
কৃষাণির নাম ঃ মোঃ আঃ রহিম
পিতার নাম ঃ হামেজ উদ্দিন
গ্রাম ঃ পদ্মা
উপজেলা ঃ পাথরঘাটা
জেলা ঃ বরগুনা
প্রধান উদ্যোগ ঃ র্ভামি কম্পোষ্ট উৎপাদন
মোবাইল ঃ ০১৭২০২৯৯২৮২
সফলতার বিষয় ঃ র্ভামি কম্পোষ্ট উৎপাদন
মোঃ আঃ রহিম , পিতাঃ হামেজ উদ্দিন, গ্রামঃ পদ্মা ডাকঘর/ব্লকÑ পাথরঘাটা সদর, উপজেলা ঃ পাথরঘাটা, জেলাঃ বরগুনা।
একজন সৎ উদ্যমী সফল কৃষি জাত পন্য উৎপাদনকারী উদ্যোক্তা। তার নিজস্ব ভার্মি উৎপাদনকারী হিপ থেকে জৈব সার উৎপাদন করে এলাকার কৃষক সহ উপজেলা কৃষি অফিসের বিভিন্ন প্রদর্শনীতে র্ভামি কম্পোষ্ট যোগান দেন এবং প্রকৃত মূল্য দিয়ে কিনে নিচ্ছে। এতে হিসেব করে দেখা যায় বছরে ঐ কৃষক প্রায় ৬০,০০০ হাজার টাকা বিক্রি করেন । কৃষক ৪০ শতক জমিতে সবজি চাষ করেন। সবজি চাষের জমিতে তার নিজস্ব র্ভামি কম্পোষ্ট প্রয়োগ করেন। তার এই জমি থেকে প্রতিবছর প্রায় ১,২০,০০০/- টাকার সবজি বিক্রি করেন এবং নিজের পরিবারের চাহিদা পূরণ করেন। মোঃ আঃ রহিম ২০২১-২২ অর্থবছরে প্রথম উপজেলা কৃষি অফিস, পাথরঘাটার সহোযোগিতায় স্থানীয় উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা শ্যামল চন্দ্র এর তত্ত্বাবধানে পাথরঘাটা সদর ইউনিয়নে প্রথম ভার্মি কম্পোস্ট সার উৎপাদনের প্রযুক্তি গ্রহণ করেন এবং সফল হন। তিনি বছরে সার ও কেঁচো বিক্রি করে ২৫,০০০/- টাকা আয় করেন। এই টাকা তার পরিবারের আয়ের একটা বড় অংশ। তার এই উপার্জন থেকে পরিবারের দুই সন্তানের পড়াশুনার খরচ মিটান।তার জীবন যাত্রার মান আগের চেয়ে উন্নত হয়েছে। তিনি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে ও বাংলাদেম কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট থেকে সবজি ও মাঠ ফসলের উৎপাদন প্রযুক্তির উপর বিভিন্ন প্রশিক্ষণ গ্রহন করেছেন। জৈব কৃষি ও মাঠ ফসলে তার স্বামীর সাথে সহযোগিতা করে ফসল উৎপাদন করে যাচ্ছেন। তার সহযোগীতায় আরো অনেক কৃষক ভার্মি কম্পোস্ট উৎপাদনে আগ্রহী হচ্ছে এবং কৃষক সামনের দিকে অগ্রসর হচ্ছেন।
ভার্মি কম্পোস্ট চাষীর সফলতা
কৃষাণির নাম ঃ কাকুলী রাণী
পিতার নাম ঃ সুভাষ বিশ্বাস
গ্রাম ঃ ছহেরাবাদ
উপজেলা ঃ পাথরঘাটা
জেলা ঃ বরগুনা
প্রধান উদ্যোগ ঃ র্ভামি কম্পোষ্ট উৎপাদন
মোবাইল ঃ ০১৭৩৮৭৮১৬০০
সফলতার বিষয় ঃ র্ভামি কম্পোষ্ট উৎপাদন
কাকুলী রাণী , পিতাঃ সুভাষ বিশ্বাস, গ্রামঃ ছহেরাবাদ, ডাকঘর/ব্লকÑ চরদুয়ানী, উপজেলা ঃ পাথরঘাটা, জেলাঃ বরগুনা।
একজন সৎ উদ্যমী সফল কৃষি জাত পন্য উৎপাদনকারী উদ্যোক্তা। তার নিজস্ব ভার্মি উৎপাদনকারী হিপ থেকে জৈব সার উৎপাদন করে নিজের জমিতে ব্যবহার করে লাভবান হচ্ছেন। কৃষাণির ৪০ শতক জমিতে সবজি চাষ করেন। সবজি চাষের জমিতে তার নিজস্ব র্ভামি কম্পোষ্ট প্রয়োগ করেন। তার এই জমি থেকে প্রতিবছর প্রায় ১,০৫০০০/- টাকার সবজি বিক্রি করেন এবং নিজের পরিবারের চাহিদা পূরণ করেন। কাকুলি রাণি ২০২১-২২ অর্থবছরে প্রথম উপজেলা কৃষি অফিস, পাথরঘাটার সহোযোগিতায় স্থানীয় উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা শ্যামল চন্দ্র এর তত্ত্বাবধানে চরদুয়ানী উনিয়নে প্রথম ভার্মি কম্পোস্ট সার উৎপাদনের প্রযুক্তি গ্রহণ করেন এবং সফল হন। তিনি বছরে সার ও কেঁচো বিক্রি করে ২০,০০০/- টাকা আয় করেন। এই টাকা তার পরিবারের আয়ের একটা বড় অংশ। তার এই উপার্জন থেকে পরিবারের দুই সন্তানের পড়াশুনার খরচ মিটান।তার জীবন যাত্রার মান আগের চেয়ে উন্নত হয়েছে। তিনি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে ও বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট থেকে সবজি ও মাঠ ফসলের উৎপাদন প্রযুক্তির উপর বিভিন্ন প্রশিক্ষণ গ্রহন করেছেন। জৈব কৃষি ও মাঠ ফসওে তার স্বামীর সাথে সহযোগিতা করে ফসল উৎপাদন করে যাচ্ছেন। তার সহযোগিতায় আরো অনেক কৃষক ভার্মি কম্পোস্ট উৎপাদনে আগ্রহী হচ্ছে এবং কৃষক সামনের দিকে অগ্রসর হচ্ছেন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস